মোঃ আবু জাহিদ ঃ
ধর্ষন এর প্রাথমিক সকল তথ্যের সঠিক প্রমান পাওয়ার পরে, ইবি থানা পুলিশ গ্রেফতার করে, এবং গ্রেফতার এর পরে, শৈলকূপা থানা তে ধর্ষক কে হস্তান্তর করে। (ঘটনার স্থান, শৈলকূপা থানা এলাকার মধ্যে হওয়ার জন্য, ইবি থানা, শৈলকূপা থানা পুলিশের নিকটে হস্তান্তর করে)।
ধর্ষিতা নিজে এবং তার পরিবার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করে।
আইগত ব্যাবস্থা গ্রহনের আশ্বাস পেয়ে ভিকটিম সহ, সবাই শৈলকূপা থানাতে একত্রিত হয়।
শৈলকূপা থানার প্রভাবশালী একজন দালাল, যে নিজেকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রভাবশালী নেতার বন্ধু পরিচয়ে, যে কোনো বিষয়ে থানায় প্রভাব বিস্তার করে সার্বক্ষণিক।
৩-জন চরমপন্থী হত্যার সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ২-জন কে গ্রেফতার এর পরেও, এই দালাল এর ক্ষমতা এবং আর্থিক লেনদেন এর মাধ্যমে সেই ব্যাক্তি কে, ৩৬-ঘন্টা পরে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন, গ্রেফতারকৃত সন্দেহজনক মিল্টন নামের ব্যাক্তি কে।
স্থানীয় লোকজন এর বক্তব্য যে, প্রভাবশালী এই দালাল এবং পুলিশের সার্কেল এসপি অমিত কুমার বর্মন, এবং শৈলকূপা থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুম খান এর নেতৃত্ব ধর্ষণের এই ঘটনার কফিনের শেষ পেরেক টা ঠুকেছেন।
শৈলকূপা থানা এলাকার সাধারণ মানুষ কতটা নিরাপদ, সেই টা গত ২-মাসের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিকে একটু চোখ বুলালেই বুঝতে আর কষ্ট হবে না।
শৈলকূপা থানা এলাকার সাধারণ মানুষ অসহায়ত্ববোধ করে, এবং নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরা একত্রিত হয়ে মোকাবিলা করার ও চেষ্টা করছেন। কারন, প্রশাসনের বর্তমান কার্যক্রম দেখে সবাই হতাশা ব্যাক্ত করেছেন।
আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এরকম চলতে থাকলে, মানুষ আইন নিজ হাতে তুলে নিতে বাধ্য হবে।
ধর্ষন এর বিরুদ্ধে যখন গোটা পৃথিবী সোচ্চার, তখন, অমিত বর্মন, মাসুম খান-দের মতো প্রশাসনের দায়িত্বে থাকা ব্যাক্তিরা নিজেদের ভাবমূর্তি ইতিবাচক রাখতে, প্রমানিত, গ্রেফতারকৃত ধর্ষক এর পক্ষ নিয়ে যখন মিমাংসার পথ বেছে নেই, তখন সমাজে ধর্ষন এর মতো ভয়ংকর অপরাধ এর প্রবনতা বৃদ্ধি পাই, বলে মনে করেন সুশীল সমাজের মানুষ।
অপরাধীর বিচার প্রচলিত আইনের মাধ্যমেই হওয়া উচিৎ এবং অপরাধীেদর শাস্তি নিশ্চিত হলে, সমাজে অপরাধ প্রবনতা কমে যাবে বলে মনে করেন, সমাজ সচেতন বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ।
https://slotbet.online/