নিজস্ব প্রতিবেদক বরিশাল ব্যুরো: বাকেরগঞ্জে স্বমহিমায় স্বনামধন্য ফ্যামিলি থেকে বেড়ে ওঠা এক পরিচ্ছন্ন, সৎ,বিনয়ী, দানবীর মেধাবী, তরুণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ এস এম নিয়াজ মোর্শেদ। তার রাজনৈতিক শুরু ১৯৯৩ সালে সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী অধ্যক্ষ ইউনুস খানের হাত ধরে তার স্কুল জীবনে। তার বাবা আলহাজ্ব আব্দুল মালেক শিকদার উপজেলা বিএনপি’র প্রতিষ্ঠা কালীন আহ্বায়ক ছিলেন। এবং বরিশাল জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এবং বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ। অসংখ্য স্কুল কলেজ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রতিষ্ঠায় তার অবদান রয়েছে। তার বাবা একজন জাতীয় পর্যায় স্বর্ণ পদপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। এবং চেয়ারম্যান থাকাকালীন বরিশাল বিভাগের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান মনোনীত হন। এবং বাকেরগঞ্জ উপজেলার সর্ববৃহৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সৈয়দ আফসার আলী ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং চেয়ারম্যান থাকা কালীন অসংখ্য স্কুল কলেজ মাদ্রাসা রাস্তাঘাট পোল কালভার্ট অবকাঠামো খাতে তার অবদান রয়েছে। তার বাবা আলহাজ্ব আব্দুল মালেক শিকদার সর্বশেষ বেতাগী পাইলট হাই স্কুল থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তার মাতা মোসাম্মৎ বিলকিস বেগম একজন স্কুল শিক্ষিকা ছিলেন এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সময় বাকেরগঞ্জ ইয়েত কমপ্লেক্স এর চেয়ারম্যান ছিলেন এবং বাকেরগঞ্জ উপজেলা মহিলা দলের দীর্ঘদিন সাধারণ সম্পাদিকা ছিলেন। আলহাজ্ব এস এম নিয়াজ মোর্শেদ হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসেন নি। তিনি একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী। প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার গণপূর্ত বাংলাদেশ, প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার শিক্ষা প্রকৌশিল অধিদপ্তর, প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার খাদ্য মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ, প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার জেলা পরিষদ বরিশাল, ঠিকাদার এলজিইডি বরিশাল, ঠিকাদার পানি উন্নয়ন বোর্ড, নাঈমা কনস্ট্রাকশন ফার্মের এমডি তিনি। সাবেক ছাত্রনেতা, বর্তমান জে এস এস বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক, বাকেরগঞ্জ উপজেলা, বরিশাল জেলা বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। তিনি তার এলাকার রাস্তা ঘাট ব্রিজ কালভার্ট স্কুল মাদরাসার উন্নয়নে নানাবিধ অবদান রাখার চেষ্টা করছেন। তিনি অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র। তিনি বাকেরগঞ্জ বরিশাল ও ঢাকার কেন্দ্রীয় প্রোগ্রামে সব সময় ছিলেন অগ্রভাগে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের দিন রাতে তার উপর পুলিশ বাহিনীর অমানুষিক নির্যাতনে পায়ে মারাত্মক আঘাত পেয়ে একমাস বেড রেস্টে ছিলেন। রাত্র আনুমানিক ১ টার দিকে তার পরিবারের উপর ডাকাতের মতো আচারন করা হয়। তার বাসা প্রবেশ করে বাসার সকল আসবাবপত্র তছনছ করা হয় তার বাসার কাজের লোক কে জোড় করে ধরে নিয়ে অত্যাচার করা হয় ছোট শিশু সন্তান ও তার সহধর্মীনি প্রচন্ড ভয় পায়। ১৫ থেকে ২০ জন পুলিশ সবােই মুখোশ পড়া তার বাসার দরজা ভেঙ্গে ঢুকে পড়ে। তার জন্মের পর থেকে জাতীয়তাবাদী ফ্যামিলিতে বেড়ে ওঠা। চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে তিনি নিজেকে সবসময় দূরে রাখেন। ৫ই আগস্টের আগে ছাত্রজনতার সাথে রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রামে সাহসী ভূমিকা রেখেছেন যা বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ বরিশালে এখন যারা তরুণ রাজনীতিবিদ তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। আলহাজ্ব এস এম নিয়াজ মোর্শেদ তিনি তার দলের প্রতিহিংসার শিকার। যে কিনা বাকেরগঞ্জ বরিশাল জেলা তথা কেন্দ্রীয় রাজনীতি করার মতন যোগ্যতা রাখে তাকে তার দলের বর্তমান সুবিধাভোগী স্বৈরাচারী নেতারা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে সে যে পদের যোগ্যতা রাখে সে পদে তাকে অধিষ্ঠ করা হয়নি। আমরা বাকেরগঞ্জের সাধারণ জনগণ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং আশা করি তাকে তার যোগ্য স্থানে অচিরে অধিষ্ঠ করা হবে। আমরা সাধারণ জনগণ চাই যোগ্য লোককে যোগ্য স্থানে বসানো হোক। বাকেরগঞ্জ উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে আলমগীর হোসেন মৃধা বাকেরগঞ্জ উপজেলা।
https://slotbet.online/