রংপুর নগরীর ভগিবালা পাড়া ১৭ নং ওয়ার্ডের মোঃ হবিবর রহমানের মেয়ে মোছাঃ পপি বেগম সন্ত্রাসী হামলা ও শ্লীলতাহানির শিকার হন বলে এজাহারে প্রকাশ।
(১) মিলন মিয়া(৩৪), পিতা হোসেন মিয়া,((২) আকরাম (২৭) পিতা জুলফার আলি,(৩) সেরাজুল ইসলাম (২৫) পিতা মোজা মিয়া,(৪)জেনারুল ইসলাম (২২),(৫)জেনাই(৩০) পিতা শহিদ মিয়া,(৬)শাহ আলম (৫০),(৭) শাহানুর (৫৩) পিতা আঃ রহমান।সর্ব শাং ভগি বালা পাড়া।
তাহারা একই এলাকার সন্ত্রাসী ও মাদক সেবি বলিয়া পরিচিত। তাহারা প্রায় সময় আমাদের বাড়িতে আমাকে এবং আমার বোন দেরকে বিভিন্ন ভাবে উত্তক্ত করিয়া আসিতে থাকে।
এ বিষয়ে আমরা এলাকা বাসীকে জানালে আসামিরা আমাদের পরিবারের উপর ক্ষিপ্ত হইয়া প্রকাশ্যে বলেন যে ওনারা আমাদের সম্রোমহানীর হুমকি প্রদান করেন।
এরই এক পর্যায়ে ১৯-১০-২৪ ইং শনিবার সন্ধ্য আনুমানিক ৭ ঘটিকার সময় আমার বাড়ি সংলগ্ন পাকা রাস্তায় আমার পরিবহন কৃত রিক্সা হইতে আমাকেও আমার প্রতিবন্ধী ভাই তারাজুল ইসলামকে টানা হেচরা করিয়া রাস্তায় নামায় এবং জনসন্নুখ্যে আমার পরিধেয় কাপড় চোপড় টানা হেচরা করিয়া আমাকে বিবস্র করে শ্লীলতাহানি ঘটায়। এসময় আমার প্রতিবন্ধী ভাই আগাইয়া আসিলে ওকেও কিল ঘুষি মারিয়া ছিলাফুলা জখম করে। এবং আমার চুলের মুঠি ধরিয়া টানা হেচরা করিয়া আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কিল ঘুষি মারিয়া ছিলাফুলা জখম করে। আমি রাস্তার উপর পরিয়া গেলে মোঃ মিলন মিয়া আমি মহিলা হওয়া সত্ত্বেও আমার বুকের উপর হাঁটু গাড়িয়া বসে এবং তাহার দুই হাত দিয়ে আমার গলা হত্যার উদ্দেশ্যে চাপিয়ে ধরে।
আমার চিঽকারে আমার ছোট বোন ও মামা আগাইয়া আসিলে তাদেরকেও বেধরক মারপিট করে এবং আমার ও আমার বোনের গলার স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেয়।
আমাদের আর্ত চিৎকারে (১) মোঃ রেজাউল করিম জীবন,(২) মোছাঃ লাইলী বেগম (৩) মুন্নি বেগম,(৪)লতিফা বেগম এগিয়ে আসে এবং আমাদেরকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ভর্তি করান।
সরেজমিনে সাক্ষী গনের সাথে কথা হলে ওনারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
এ বিষয়ে পপি বেগমের সাথে কথা হলে তিনি জানান যে, রংপুর মেট্রো কোতয়ালী থানায় অভিযোগ দিতে গেলে অফিসার ইনচার্জ অভিযোগ নেননি বলে জানান ভূক্তোভূগী পপি বেগম। তিনি আরো বলেন,আমি সাংবাদিকদের কলমের লিখনীর মাধ্যমে প্রসাশনের সু দৃষ্টি কামনা করেন।।
https://slotbet.online/