জামায়াতে ইসলামী’র কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খাঁন বলেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশে নিষ্ঠুর স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ সরকার বার-বার দেশের স্বাধীনতা-স্বার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করেছে। এই আ’লীগ ৭১‘ এর পর স্বাধীন বাংলাদেশে বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে গণতন্ত্র হত্যা করে একদলীয় শাসন ও শোষণের নীতি অবলম্বন করেছিল। আর খুনী, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা গোটা দেশকে স্বৈরাচারী কায়দায় দেশের মানুষ এবং রাজনৈতিক দলগুলোকে জিম্মী ও অবরুদ্ধ করে রেখেছিল।
জামাডাত নেতা রফিকুল ইসলাম খান আরও বলেন, পনের বছর আ’লীগের নিষ্ঠুর ও ফ্যাসিবাদী চরিত্রের অপশাসন ও শোষণের আমলে খুন, গুম, মামলা-হামলা আর স্বাধীন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের মহোৎসবে নির্মমভাবে মেতেছিলো। দেশে ন্যয়বিচার বলতে কিছুই ছিল না। বিচার ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস করে দিয়েছিল। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার রক্তে অর্জিত গণঅভ্যূত্থানের মাধ্যমে অর্জিত ২য় স্বাধীন বাংলাদেশে আর কোন স্বৈরাচারীকে মেনে নেয়া হবে না।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সিরাজগঞ্জ জেলার এনায়েতপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনে নিহতদের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এনায়েতপুর থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. সেলিম রেজার সভাপতিত্ব ও থানা জামায়াতের সেক্রেটারী ডা. মোফাজ্জল হোসাইন সভা পরিচালনা করেন।
এসময় জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শু’রা সদস্য, সিরাজগঞ্জ জেলা আমীর অধ্যক্ষ মাও. শাহীনূর আলম, কেন্দ্রীয় মজলিশে শু’রা সদস্য, জেলা নায়েবে আমীর মো. আলী আলম, জেলা নায়েবে আমীর মাও. আব্দুস সালাম, জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম, বেলকুচি উপজেলা আমীর আরিফুল ইসলাম সোহেল, উল্লাপাড়া উপজেলা আমীর মাও. শাহজাহান আলী, শাহজাদপুর উপজেলা আমীর মাও. মিজানুর রহমান, চৌহালী উপজেলা আমীর আবু সালেহ মোহাম্মদ আবু সাইদ, জামায়াত নেতা অধ্যাপক আব্দুল মজিদ, বেলকুচি উপজেলা নায়েবে আমীর অধ্যাপক নূর-উন-নবী সরকার, এনায়েতপুর থানা নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ মাও. আব্দুল গফুর, জামায়াত নেতা আল-আমীন খন্দকার, জুবায়ের হোসেন, হাজী রফিকুল্লাহ খন্দকার, শ্রমিক নেতা ডা. আইয়ূব আলী ও থানা শিবির সভাপতি ছাত্রনেতা ফয়সাল খন্দকার প্রমূখ।
এর দিকে সকালে আন্দোলনে শহীত তিন পরববারে নগত অর্থ সহায়তা করে জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
https://slotbet.online/