সেলিম চৌধুরী
ষ্টাফ রিপোর্টার ঃ

রংপুর জেলার হাজির হাট এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জুলাই যোদ্ধা মশিয়ার রহমান, পিতা মৃত মোজাফফর হোসেন।পুর্ব রনচন্ডি, হাজির হাট, রংপুর।। তিনি ব্যবসায়ীক কাজে হাজির হাট বাজারস্থ চায়ের দোকানে যান
সেখানে আনোয়ারুল ও রাজ্জাক আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য হওয়ায় তারা অনেক দিন থেকে আমাকে বিভিন্ন ভাবে ভয় ভিতি ও হুমকি প্রদান করিয়া আসিয়াছে। ইতোমধ্যে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত 29/7/25 ইং তারিখ রাত আনুমানিক 8 ঘটিকার সময় আসামি 1/মোঃ আনারুল ইসলাম 42/আওয়ামী সদস্য,2/মোঃ আঃ রাজ্জাক 38/আওয়ামী সদস্য, পিতা মৃত আজাহার আলী,3/সাজ্জাদ হোসেন 40/পিতা মজিবর রহমান,সর্ব সাং রনচন্ডি,শেখ পাড়া, হাজির হাট।
আমি হাজির হাট বাজারে চায়ের দোকানের সামনে অবস্থান করার সময় আসামি গন পরিকল্পিত ভাবে দলবদ্ধ হয়ে লাঠি সোটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমার সামনে অতর্কিত ভাবে আসিয়া আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে। আমি প্রতিবাদ করায় আসামি গন উত্তেজিত হয়ে আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাথাড়ি ভাবে মারপিট করিয়া ছিলাফোলা জখম করে।
একপর্যায়ে আমি বেসামাল অবস্থায় 1 নং আসামি আনারুল ইসলাম তাহার কোমরে থাকা ছোড়া বাহির করিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে আমার মাথায় আঘাত করে কিন্তু লক্ষ্য ভ্রস্ট হয়ে আমার বাম চোখের কোণে ও বাম গালে লাগিয়া গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয়।উক্ত আঘাতের ফলে আমি মাটিতে পরিয়াগেলে 2 নং আসামি রাজ্জাক আমার প্যান্টের পকেট থেকে নগদ 44500 টাকা বাহির করিয়া নেয় এবং 3 নং আসামি সাজ্জাদ দুই হাত দ্বারা আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার গলা চেপে ধরে শ্বাস রোধ করার চেষ্টা করে।
এই দৃশ্য দেখার পর উপস্থিত সাক্ষী গন 1/দুদু মিয়া 2/শহিদুল ইসলাম 3/হামিদুল ইসলাম সর্ব থানা হাজির হাট,4/রাজু মিয়া ওনারা আগাইয়া আসিয়া আসামি গনের কবল হতে আমাকে রক্ষা করেন।
আসামি গন বিভিন্ন ভয় ভিতি ও হুমকি প্রদান করা সহ খূন করিয়া লাশ গুম করিবে বলিয়া ঘটনা স্থল ত্যাগ করেন।
উপস্থিত সাক্ষী গন আমার অবস্থার অবনতি দেখে আমাকে দ্রুত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং কর্তব্য রত চিকিৎসক আমাকে ভর্তি করান।
আমি হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় আমার ছেলে হাবিবের সহায়তায় হাজির হাট মেট্রো থানায় একটি এজাহার দায়ের করি। এজাহারের ভিত্তিতে 1নং আসামি মোঃ আনারুল কে পুলিশ গ্ৰেফতার করতে সক্ষম হয়।
সর্বোপরি আমি প্রশাসনের মাধ্যমে আসামি দের কঠোর শাস্তি চাই।।
https://slotbet.online/