সম্প্রতি দৈনিক আমার বাংলাদেশ, গণ সংবাদ, নীলফামারী প্রতিদিন.কমসহ কয়েকটি অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় “ডোমারে উচ্চ মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজারের চাকরী করে দশ মাসে কিনেছেন ৬৮ লাখ টাকার জমি” শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমি জোরালোভাবে উল্লেখ করছি যে, উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
এ ধরনের অসত্য তথ্য পরিবেশন শুধু সাংবাদিকতার নীতিমালার পরিপন্থী নয়, বরং তা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে এবং একজন সরকারি কর্মচারীর পেশাগত ও সামাজিক মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমি দৃঢ়ভাবে জানাতে চাই, ব্যক্তিগত কোনো স্বার্থ বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কারণেই এ ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে।
সাংবাদিকতা একটি দায়িত্বশীল পেশা। তাই বস্তুনিষ্ঠ তথ্য যাচাই না করে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমগুলোর প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। পাশাপাশি, আমি আশা করি ভবিষ্যতে কোনো সংবাদ প্রকাশের আগে সংশ্লিষ্ট তথ্যসূত্র যাচাই-বাছাই করে সঠিক সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে গণমানুষের আস্থা অটুট রাখবে।
প্রতিবাদকারী:
মোঃ সাফিউল ইসলাম
উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার
ডোমার, নীলফামারী।
https://slotbet.online/