সুনামগঞ্জ তাহিরপুর হাওরাঞ্চলের রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম কামরুজ্জামান কামরুল। প্রাথমিকভাবে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও তিনি পেয়েছেন সাধারণ মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসা ও সমর্থন। মনোনয়ন বঞ্চনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে গ্রাম-গঞ্জে নানা আলোচনার সৃষ্টি হয়।
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবসে জনগণের প্রতি তাঁর নিবেদন, সততা ও দীর্ঘদিনের তৃণমূলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণেই হাজারো মানুষ তাঁকে ঘিরে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করছে। অনেকেই বলছেন, “প্রাথমিক মনোনয়ন না পেলেও কামরুল ভাই আমাদের হৃদয়ের প্রার্থী।”
সমর্থকরা স্লোগান দিচ্ছেন—যেই সেই বুঝি না, কামরুল ছাড়া মানি না।” সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা প্রখর রোদ উপেক্ষা করে তাদের প্রিয় নেতাকে একনজর দেখার জন্য অপেক্ষা করছে।
তৃণমূলের দাবি, প্রাথমিক মনোনয়ন বাদ দিয়ে রাজপথের সংগ্রামী নেতা কামরুজ্জামান কামরুলকেই ধানের শীষ প্রতীক উপহার দিক কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, কামরুজ্জামান কামরুলের প্রতি মানুষের এই অকৃত্রিম ভালোবাসা প্রমাণ করে— জনগণ শুধু পদ নয়, বরং কর্ম ও আচরণের ভিত্তিতেই নেতাকে মূল্যায়ন করে।
নিজ সমর্থকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে কামরুল বলেন,আমি প্রাথমিক মনোনয়ন না পেলেও আপনাদের ভালোবাসাই আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। আমি সবসময় জনগণের পাশে ছিলাম, বর্তমানেও আছি, ভবিষ্যতেও থাকব। পদ-পদবির চেয়ে মানুষের সেবা করাই আমার লক্ষ্য।”
তিনি আরও বলেন,আমার ৩৩ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বহুবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছি, বারবার ফ্যাসিস্ট হাসিনার কারাগারে যেতে হয়েছে, রিমান্ড সহ্য করেছি। বিএনপি আমার মা— তাঁকে কখনো ফেলে যাব না। কেন্দ্রীয় নির্দেশই আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। তবে আমার বিশ্বাস, আপনাদের এই ভালোবাসা বৃথা যাবে না। দেশনায়ক তারেক রহমানই জনগণের ভালোবাসার কামরুলের হাতেই ধানের শীষ তুলে দেবেন।
https://slotbet.online/