দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা হলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তারা আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে টিম গঠন করে আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। শুক্রবার রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে দলীয় সভাপতি এ নির্দেশনা দেন। বৈঠক সূত্র যুগান্তরকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শামসুর নাহার চাপা, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ। এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানও গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে চলমান কোটা আন্দোলন নিয়েও কথা হয়। এসময় বলা হয়, আমরা ছাত্রদের দাবির সাথে একমত। ছাত্রদের কোটার দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে, হতাহতের ঘটনায় গঠন করে দেওয়া হয়েছে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি। তার পরও তারা আন্দোলন করছে, করুক। এই আন্দোলনে তৃতীয় পক্ষ ছাত্রদের ব্যবহার করে সুবিধা আদায় করার চেষ্টা করবে। কিন্তু আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে। দলের কেউ যেন ছাত্রদের প্রতি অন্যায় না করে সেজন্য সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। একই সঙ্গে পাড়া-মহল্লায় সতর্ক থাকার পরামর্শও দেন তিনি।
https://slotbet.online/