পলক বলেন, আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে তরুণ প্রজন্মের কাছে যদি ভুলত্রুটি হয়ে থাকে, তাহলে করজোড়ে প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং ইন্টারনেট ব্যাহত হওয়া, সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব প্রতিরোধে
ব্যর্থ হওয়া- এসব কিছুর দায়, দায়িত্ব ও ব্যর্থতা আমি নিজের কাঁধে তুলে নিচ্ছি। সেসঙ্গে যে কোনো সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের দোষ নেই, এই দোষ আমাদের। এই দায় আমাদের, আমরা যারা দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ হয়েছি। এই ব্যর্থতা আমাদের এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।
পলক বলেন, আমাদের দেশে ৫ কোটি ছাত্রছাত্রী রয়েছেন। আমাদের যদি কোনো ভুল হয়, অপরাধ হয়, তাহলে সে ভুলের শাস্তি বা সংশোধনের সুযোগ আপনারা আমাদের দেবেন। দয়া করে আপনারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ভুল বুঝবেন না। তিনি (শেখ হাসিনা) যদি নিরাপদ না থাকেন, তাহলে বাংলাদেশ নিরাপদ থাকবে না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যদি গুজব প্রতিরোধে ব্যর্থ হই, সাইবার নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হই, তাহলে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতাকর্মীরা আমাকে দোষারোপ করেন। আমাকে শাস্তি দিন।
https://slotbet.online/