বাংলাদেশ কাথলিক বিশপ সম্মিলনী ও ইউনাইটেড ফোরাম অফ চার্চেস এর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়-
গত ১৭ অক্টোবর বিভিন্ন পত্রিকা (দ্র: ঈদ ও পূজার ছুটি বাড়লো, বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট,১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১৭:২১) মারফত জানা গেলো, সম্প্রীতির দেশ বাংলাদেশে ঈদ ও পূজার ছুটি বাড়ানো হয়েছে। দেশে জনসংখ্যার সংখ্যাগত দিক বিবেচনায় এনে হয়তো বর্তমান সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠ ও প্রধান সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ধর্মীয় উৎসবগুলোতে ছুটি বাড়ানোর সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে অনেকের খুশির কারণ হয়েছেন, কিন্তু সকলের নয়। আমরা চাই, বর্তমান সরকার সকলের খুশির কারণ হোক এবং নিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠিত করুক। কেননা বর্তমান সরকারের অন্যতম একটি দিক হলো বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলা। সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশে বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানগণ কম হলেও তাদের ধর্মীয় উৎসব পালনে অনুরূপ সুযোগ থাকা দরকার। ঈদ ও পূজার ছুটি বাড়ানোর খবর প্রকাশ হলে খ্রিস্টবিশ্বাসী অনেক ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইষ্টার সানডে সরকারী ছুটি ঘোষণার অনুরোধ করাসহ তা শিঘ্র করতে আহ্বান রাখছেন। ইতোমধ্যে বিভিন্ন সংগঠন এ ব্যাপারে বার বার অনুরোধ ও তাগাদা দিয়েছেন।
সাপ্তাহিক খ্রিস্টীয় পত্রিকা প্রতিবেশী থেকে জানা যায়-
ইউনাইটেড ফোরাম অফ চার্চেস ও বাংলাদেশ কাথলিক বিশপ সম্মিলনী মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার কাছে লিখিতভাবে অনুরোধ করছেন ইস্টার সানডে সরকারী ছুটি ঘোষণা বিবেচনা করতে। আশা করি মাননীয় প্রধানউপদেষ্টা এ ব্যাপারে ত্বড়িৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ সোহেল সরকার কর্তৃক লন্ডন থেকে প্রকাশিত
সহ সম্পাদকঃ মোঃ শেখ ফরিদ বার্তা বিভাগঃ জিয়াউল ইসলাম জিয়া
সাথী সোহেল জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন (আর্তমানবতার সেবায়) বিকাশঃ ০১৩০২৪৪৭৩৭৩